বিশেষ রচনা: সীমা ব্যানার্জী-রায়
Posted in বিশেষ রচনা
বিশেষ রচনা
আমার দুর্গা-রা
সীমা ব্যানার্জী-রায়
প্লীজ হাসবেন না...!
১) ভারতীয় দুর্গা!
স্বামী-স্ত্রীর ঝগড়াঝাঁটি নতুন কথা কি? মোটেই নয়, তাই না? মা অন্নপূর্ণাও স্বামীগৃহে ঝগড়া আর অভিমান করে বাড়ি থেকে গুটি গুটি পায়ে বেড়িয়ে পড়েছিলেন। ভর দুপুরে নদী পার করার জন্যে মাঝিকে ডাকছিলেন আকুলভাবে। নৌকা এলে তিনি মাঝিকে নিজের দুর্দ্দশার কথাও ফলাও করে বলেছিলেন। সেখানেও ছিল কিন্তু স্বামীদেবতার মুখ্য প্রভাব। কাজেই এ প্রথা চিরকালই ছিল, আছে-থাকবেও। তবে নানা কারণে কম বেশি হয়, এই আর কি।
তাছাড়া, আজকাল মেয়েরাও সহ্য করতে চায় না। নিজেদের আশা আকাঙ্ক্ষায় ঘাটতি হলেই মহিশাষুরমর্দিনী রূপ ধারণ করে। ফলে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ঝগড়াঝাটির তর্জন গর্জনটা একটু বেশি শোনা যায়। কেউ কেউ বা তল্পি-তল্পা গুটিয়ে সো...ও...জা বাপের বাড়ি ...
কলকাতার একটা বহুতল বাড়ির প্রতিটি ফ্ল্যাট থেকেই নানা রকম ঝগড়ার শব্দ প্রায়ই শোনা যায়। হয় শাশুড়ি-ননদ ঘটিত অথবা স্বয়ং স্বামীদেবতা নামক মানুষটির সাথে। শুরু হয় আশপাশের উঁকিঝুঁকি অথবা কান নামক বস্তুটিকে সজাগ রাখা। অবশ্য খবরটা পরেরদিনই টেলিকাস্ট হতে সময় লাগে না কাজের মেয়েদের মারফত।
কোনো রকম চেঁচামিচির শব্দ শোনা যায় না কেবলমাত্র পাঁচ তলার একটা ফ্ল্যাট থেকে। সেখানে খা...আ...লি স্বামী-স্ত্রীর হাসির শব্দ শোনা যায়। আর সেই হাসির শব্দ শুনে সকলেই মনে মনে ভাবে, “ইশ! ওরা কত সুখী! আমাদের যে কেন এত ঝগড়া হয়, জানি না। দুজনেই দুজনকে বলে তখন যে, নিজে্রা মানিয়ে নিলেই তো ওদের মত সুখী হওয়া যায়।”
কাজেই এই সুখী দম্পতির খবরটা সারা কলকাতায় ছড়িয়ে পড়ল। কলকাতার কড়চায় সুন্দরভাবে ফলাও করে প্রকাশিত হল সে খবর।
ফলে একটি সমাজসেবী সংস্থার পক্ষ থেকে ওই 'সুখী দম্পতীর' একটা সাক্ষাৎকারের ব্যবস্থা করা হল। তিনি জিজ্ঞেস করলেন, “আপনাদের দুজনের কোনো মতের অমিল নেই। নেই কোনও অশান্তি, কথা কাটাকাটি। আছে শুধু হাসা-হাসি! আপনাদের এমন সুখী জীবনের রহস্যটা কি, আমাদের একটু বলবেন? আমরা বৃহত্তর স্বা্র্থের খাতিরেই কথাটা জানতে চাইছি। যদি অনুগ্রহ করে আমাদের জানান, তাহলে অহেতুক ডিভোর্সের হাত থেকে বাঁচানো যাবে কিছু পরিবার-কে।”
উত্তরে গৃহকর্তা বল্লেনঃ, সকলেরর মতো আমাদেরও মতের অমিল ইত্যাদি সব কিছুই যথারীতি আছে। কারণ আমরাও সভ্য মানুষের পর্যায়ে পড়ি তো! ব্যাপারটা কিন্তু খুবই সাধারণ। আমার স্ত্রী রেগে গেলে মুখে কিছুই বলে না। হাতের কাছে যা পায় তা-ই আমাকে ছুঁড়ে মারে। ছুঁড়ে মারা জিনিসগুলো যখন আমার গায়ে লাগে আর আমি ব্যথায় কুঁকড়ে যাই- তখন আমার স্ত্রী খুউউউউব হাসে।
আর আমার গায়ে না লেগে সেইগুলো যখন আমার এপাশ ওপাশ দিয়ে চলে যায় তখন আমি খুউউব হাসি। বাইরের সকলে তখন আমাদের হাসিটাই শুধু শুনতে পায়। কেন হাসছি সেটা জানার প্রয়োজন বোধ করে না বা করে নি কোনদিন ।
সমাজসেবীরা কোনো সদুত্তর না পেয়ে মুখ বেজার করে চলে গেল। ফ্লাটের সবাই জানলা দিয়ে উঁকি ঝুঁকি মেরেও কোন লাভের মুখ দেখল না।
**
জানাশোনা কারুর ডিভোর্সের জন্য কোর্টে গিয়ে তো তাজ্জব বনে গেছে সেই বিল্ডিং-এরই ৮ তলার বাসিন্দা। তখন কোর্টে এক বিবাহ বিচ্ছেদের মামলার শুনানী চলছেঃ আর সেই মামলার লোকজন-রা আর কেউ নন-তাদের-ই ফ্লাটের ৫ তলার “সুখী দম্পতি” বাসিন্দারা। তারা তো আশ্চর্য্যভাবে এদিক ওদিক ভাবতে লেগে গেছেন।
মাননীয় বিচারক প্রশ্ন করলেন, “আপনা্দের দুজনের মধ্যে কে বিবাহ বিচ্ছেদ চাইছেন?”
গৃহকর্তা উঠে দাঁড়িয়ে বললেন, “ইওর অনার! আমি আমার স্ত্রীকে ডিভোর্স করতে চাইছি।”
বিচারকঃ - “কারণ-টা কি?”
গৃহকর্তাঃ “আমার স্ত্রী আমাকে - শুধু শুধু মারে রোজ।”
বিচারকঃ “শুধু শুধু মারে? কেন? কিভাবে মারে?”
গৃহকর্তাঃ “ আমার ওপর রাগ হলেই হাতের কাছে যা পায়, থালা বাটি, ঘটি, গ্লাস যা পায় , তাই ছুঁড়ে মারে।”
বিচারকঃ “সে কি? আপনাদের কত বছর বিয়ে হয়েছে?”
গৃহকর্তাঃ “কি বলব -ইওর অনার! মাত্র পঁচিশ বছর।”
বিচারকঃ “পঁ-চিশ বছর? আপনাকে কত বছর ধরে আপনার স্ত্রী মারছে?”
গৃহকর্তাঃ “গত ২৪ বছর যাবৎ আমার স্ত্রী এভাবে আমাকে মেরে চলেছে।”
বিচারক কিছুটা বিস্মিত হয়ে বললেন, “ ২৪ বছর ধরে মারছে, অথচ আপনি এসেছেন সেই অভি্যোগ নিয়ে সিলভার জুবলীর সময়? ভারী আশ্চর্য্য তো। আরো আগে ডিভোর্স করলেন না কেন?”
এবার গৃহকর্তা দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে বলতে শুরু করলেনঃ
-“কি আর বলব , ইওর অনার। আসলে আমরা দুজনেই দুজনকে খুউব ভালবাসি। ভেবেছিলাম দুজনেই যে, বয়স হলে হয়ত আর মারামারি করব না।”
-তার মানে ? আপনিও আপনার স্ত্রীকে মারেন?
-আমার রাগ হলেও আমিও হাতের কাছে যা পাই, ছুঁড়ে মারি। কিন্তু স্ত্রী আমার রাগ দেখেই খাটের তলায় ঢুকে যায়। আমার কোমরে ব্যথার জন্য আমি নিচু হতে পারি না। আর ছোঁড়াও হয় না।
কিন্তু ২৪ বছর আগে আমার স্ত্রী যখন আমাকে সব কিছু ছুঁড়ে মারতো তখন একটাও আমার গায়ে লাগতো না। সব এধার ওধার চলে যেতো। ফলে ও মারলেও আমি ব্যথা পেতাম না। কিন্তু ২৪ বছর ধরে ছুঁড়তে ছুঁড়তে ওর হাতে এখন এমন নিঁখুত টিপ হয়েছে যে যখন যেটাই ছুঁড়ে মারে, সেটাই আমার গায়ে এসে লাগে। এই জন্যই এখন এসেছি ডিভোর্স করার জন্য।
-আপনাদের ডিভোর্স হবে না।
-কেন ? কেন হবে না?
-কারণ আপনার স্ত্রীর নিখুঁত টিপের জন্য আপনিই একমাত্র দায়ী। একটাই সল্যুশন আছে- উনি যখন রাগের মুডে আসবেন -আপনি তখন ওনার মতন খাটের তলায় ঢুকে যাবেন। ওনারও বয়স হয়েছে কাজেই উনিও আর নীচু হয়ে আপনাকে মারতে পারবেন না। তাহলে ওনার ছোঁড়াছুঁড়ি আপনা থেকেই বন্ধ হয়ে যাবে দেখবেন। অথবা আপনি তাড়াতাড়ি অন্য কোথাও গিয়ে দরজা বন্ধ করে দেবেন।
সমস্ত হল এই ডিসিশনে “হো-হো-হা-হা” হাসিতে ফেটে পড়ল। আপনারা কিন্তু প্লিজ হাসবেন না।
২) মেক্সিকান দুর্গা!
আমার এই দুর্গা হল এক বিদেশী মেয়ে - নাম তার কয়না। মেক্সিকো থেকে ৫টি ছোট ছোট মেয়ে আর এক কোলের ছেলে নিয়ে অবৈ্ধভাবে এসে পৌঁছেছিল শান্তি আর নিরাপত্তার খোঁজে। এসে উঠেছিল মেক্সিকোর বর্ডার টেক্সাসের এক শহরে।
কিছুদিন পর যে স্বা্মীর হাত ধরে অজানা অচেনা দেশে এসেছিল, সেই স্বামী সু্যোগ বুঝে কেটে পড়তে একটুও দ্বিধা করে নি। একবারও ভেবে দেখে নি যে, কিভাবে এই ছোট ছোট বাচ্চাদের মানুষ করবে অল্পবয়সী সুন্দরী মা। ফরসা রঙ, অপরূপ সুন্দর মুখ। বাবা তবুও নিজের সুখের সন্ধানে সব ছেড়ে বেড়িয়ে পড়তে একবারও দ্বিমত করে নি।
সেই কয়না তখন মা দুর্গার রূপ ধারণ করে -। মা বুঝেছিল, “আমি যা করব আমার ছেলেমেয়েরা তাই দেখে আমার দৃষ্টান্ত অবলম্বন করবে। আমি যদি ভাল না হই, তবে ওদের পক্ষে, আমার পক্ষেও মন্দ।” তাই সেই মায়ের চেষ্টা, “যদ্দুর পারি ভালভাবে জীবন যাপন করে যাব।” তাই অমানুষিক ভাবে লোকের বাড়ি আর বড় বড় দোকানে ঝাড়পোঁছের কাজ করে উদয়-অস্ত। বৈ্ধভাবে চাকরীর সু্যোগ না থাকায় আর ইংলিশ কথোপকথনের অনভ্যাসে খুব অল্প বেতনেই কাজ নেয়। সন্তানদের পালন আর নিজের রক্ষণাবেক্ষণ শুরু করে। এইভাবেই ধীরে ধীরে নিজের পায়ের মাটি মজবুত করে। মেয়েদের স্কুলে পাঠায় আর ছেলে ততদিনে নাবালক হয়ে গিয়ে স্কুলে পড়ছে।
যে দেশের যা নিয়মঃ দুই ১৭-১৮ বছরের মেয়েরা নিজেদের স্বাবলম্বী করেই আসতে আসতে নিজেদের পথ বেছে নেয়। তার জন্য মা কিন্তু পরের জনদের সাথে একটুও খারাপ ব্যবহার করে নি বা নিজের সুখের জন্য অন্য পথে পা বাড়ায় নি। তাদেরও আগের দুই মেয়ের মত করে মানুষ করছে। হয়ত শেষে একা হয়ে পড়বে। এখন ছেলেমেয়ে আছে বলে আর কেউ তাকে বিয়ে করতেও রাজী নয়। হয়ত রাতের তারাদের দিকে তাকিয়ে একবার নিজের সুখের কথা চিন্তা করে কি......
“সারাদিন বসি গগনের মাঝে
আলোকের খেলা করিয়া শেষ
সাঁঝের বেলায় চলে দিনমণি
ক্লান্ত শরীরে আপন দেশ।”
সেদিন আমাদের বাড়িতে এসে কাজের শেষে হঠাৎ বলতে শুরু করে তার কষ্টের দিনের কথা...ভাঙ্গা ভাঙ্গা ইংলিশে জানায় তার প্রতিবেদন...
ভবিষ্যত তার কী-সে জানে না। যে কোনদিন এই মার্কিণমুলুকে অবৈধভাবে থাকার দরুণ হয়ত ধরা পড়তে পারে। সেদিন হয়ত তার শেষ দিন হবে জীবনের...তাই লড়ে যাচ্ছে যতদিন না বাচ্ছারা বড় হচ্ছে...। তার কথার ভাষায় যততুকু বুঝেছিলাম...বলগাহীন উন্মত্ত মুক্তির স্রোতে হয়ত উন্মাদনা আছে কিন্তু সুস্থ মানসিকতা কোথায় আছে, জানা নেই।
স্যালুট ছাড়া কি আর জানাব আমার এই বিদেশী দুর্গাকে।
৩) আমেরিকান দুর্গা!
আমার এ-ই দুর্গা হল এক আমেরিকান মা। সেই মা! তার ধর্ষণের ফসল হিসেবে পেয়েছিল একরত্তি মেয়ে। কলেজ থেকে আসবার পথে অচেনা অজানা এক যুবকের হাতে সমর্পণ করতেই হয়েছিল। রিভলবারের ট্রিগারের ভয়ে আত্মসমর্পণকেই বেছে নিয়েছিল। ১৯ বছরের ধর্ষিতা মায়ের শ্রেষ্ঠ ফসল আজ তার মেয়ে। সমাজের চোখে দৃষ্টিকটূ হওয়া সত্ত্বেও সেই মা ভ্রূণহত্যা না করে মেয়েকে নতুন জীবন দান করেন। মানুষ করে তোলেন তাকে নিজের সব শক্তি দিয়ে।
মায়ের অদম্য সাহসীকতায় বেড়ে ওঠা মেয়ে আজ ২৪ বছরের এক অসামান্যা যুবতী। মেয়ে মানুষ হয় মা আর দাদু-দিদার আদরের ছায়ায়। দাদু-দিদিমার অল্প আয় থাকায় মেয়ের মা-কেও আমানুষিক পরিশ্রম করতে হয়েছে মেয়েকে মানুষের মতন মানুষ করতে। তাকে এক বিন্দু চোখের আড়াল করতেন না তিনজনে। কিন্তু সূর্য তো আর মেঘে থাকা না। মেয়ে ডাক্তার হবার পর ইচ্ছা প্রকাশ করল তার প্রচার দরকার।
এই প্রচারের একটা কিন্তু অজ্ঞাত কারণও ছিলঃ যাতে তার ছবি দেখে তার ধর্ষণকারী বাবা তার মেয়েকে একবার দেখতে চায়... আর সেও তার ধর্ষণকারী বাবাকে দেখে তার সামনে একটাই প্রশ্ন রাখবেঃ কেন বাবা তার মাকে এইভাবে অসহায় করেছিলেন। কি দোষ ছিল তার মায়ের?
সুন্দরী প্রতি্যোগীতায় যোগদানের ইচ্ছা প্রকাশ করলে মা একবাক্যে নাকচ করে দেন। কেঁপে উঠেছিল মায়ের সাধনা আর বুক। কিন্তু মা -কে বুঝিয়ে আর দাদু-দিদিমার সমর্থন-কে সাথে নিয়ে এগিয়ে যায় সে। পৃথিবীর সেরা সুন্দরীর শিরোপা আজ তার মাথায়।
সুন্দরী প্রতি্যোগীতায় শেষ প্রশ্ন যখন ওঠেঃ ভবিষ্যতে সে কি করতে চায় এই শিরোপা মাথায় ওঠার পর। সত্যের তীব্রতা আর কর্তব্যের ঘোর লাগা চোখে সেই মেয়ের সপ্রতিভ উত্তর- “ স্ত্রীলোকের উপর পুরুষের কামজ বলাৎকার-এর কুফল” -এই বিষয়ে শিক্ষাদানের ব্যাপারে আশাবাদী সে। কারণ সে তার জ্বলন্ত উদাহরণ।
জ্ঞান হওয়ার পর থেকেই তো মেয়ের একটাই প্রশ্ন তার মা এবং দাদু-দিদিমাকে সবসময় বিব্রত করতঃ - “ কে তার বাবা? কোথায় গেলে সে তার বাবাকে খুঁজে পাবে?”
তাকে যখন পালটা প্রশ্ন করতে বলা হয়- সে সপ্রতিভভাবে জানায় তার উত্তরঃ “ সে তার ধর্ষণকারী বাবাকে একবারটি শুধু চোখের দেখা দেখতে চায়। জ়ীবনের শেষ দিন পর্যন্ত সে তার চেষ্টার ত্রুটি রাখবে না। আর তার বিশ্বাস সে তার বাবাকে খুঁজে বার করবেই।”
সেই মেয়ের প্রশ্নে বিরূপ সমালোচনা শুনতে তো হলই না, উলটে কাগজে কাগজে সমালোচনার বদলে উচ্ছ্বসিত প্রশংসা শোনা গেল।
“মরি মরি কি শুনিলাম? কি এক অন্য প্রতি্যোগীতা! শুধু ধর্ষণকারী পিতার স্মৃতি আবাহন, নারীদের কঠিন হস্তে অস্ত্রধারণ ও তাদের নেত্রী হিসেবে নিজেকে দেখা... দেবী দশভুজা কি আজ অবতীর্ণা হলেন?”
সমস্ত পৃ্থিবীর বুকের উপর এক সুন্দরী মেয়ের আত্ব্নিবেদন।
এই দুর্গার জয় হবেই -আর হতে হবেই। এ ছাড়া অসুরদের বিনাশ হওয়া মুশকিল।
“খেয়া তরীখানি বাহিয়া এখনি
আসিবে যে নেয়ে করিয়া পার
বলিবে কে যাবি আয়-ত্বরা করি
নাহি কোন ভয় ভাবনা আর।”
bes laglo tomar rochona... :)
ReplyDeleteখুব ভাল লাগল সীমাদিদি। আর একদম প্রথম গল্পটা অন্যদুটির থেকে আলাদা হয়ে বেশ একটা অন্যরকম ছাপ রাখল
ReplyDeleteBhison mormosporshi lekha.sadhu sadhu,sadhu.
ReplyDeleteঅপূর্ব
ReplyDeleteউচ্চ ভাবনার দৃষ্টান্ত,গল্প আকারে,খুব ভাল লেগেছে।
ReplyDelete