অণুগল্প : শাহেদ সেলিম
Posted in অণুগল্প
অণুগল্প
তালেব-এ-এলেম
শাহেদ সেলিম
-খিচ্চা থাক।
-কতক্ষণ থাকুম ওস্তাদজি?
-থাক, নড়বি না ।
-মুশায় কামড়াইতাছে। হাত পাও জারা জারা হইয়া যাইতেছ, ওস্তাদজি।
-চুপ, চুপ, একদম চুপ। সব ঠাণ্ডা হোক তারপর আমরা বাইরামু।
-হুজুর আমার পুটকি ছিঁড়া ধোঁয়া বাইরাইতাছে।
-কান্দিস না, কালকাই তরে বেল্লাপারের লাটুম কিন্যা দিমু।
বড় মসজিদে ফজরের নামাজ শেষ করে প্রতিদিনের মত নদীর ধারে হাঁটেন করিম ফকির।ভোরের হাওয়া গায়ে লাগে। তাঁর মনে হয় আল্লাহ নিজ হাতে গায়ে হাত বুলিয়েদিচ্ছেন। নদীর শান্ত ঢেউগুলোয় সূর্যের প্রথম আলোর স্নিগ্ধতায়, তাঁর মুখদিয়ে অস্ফুটে উচ্চারিত হয় - সুবহানাল্লাহ। হাঁটতে হাঁটতে আজও দেখেন।
দেখতে দেখতে দেখেন দূরে, নদীর বাঁকটাতে, কয়েকটি কুকুর ঘেয়োঘুয়ি করছে।
ধীরে ধীরে নদীর বাঁকটি তাঁর আরো কাছে চলে আসে। কুকুরগুলোর জটলাটার কিছুদূরে করিম ফকির পাথর হয়ে দাঁড়িয়ে থাকলেন। মুখে অস্ফুট উচ্চারণ, ইয়া মাবুদ, ইয়া মাবুদ, আপনি আমারে কী দেখাইলেন! কী দেখাইলেন!
সকালের নদীটাকে কেটে কেটে বালিভর্তি ট্রলার চলে যাচ্ছে শহরের দিকে। নদীর তীরের কুকুরগুলোর কামড়াকামড়ি তখনও শেষ হয় নাই।
-থাক, নড়বি না ।
-মুশায় কামড়াইতাছে। হাত পাও জারা জারা হইয়া যাইতেছ, ওস্তাদজি।
-চুপ, চুপ, একদম চুপ। সব ঠাণ্ডা হোক তারপর আমরা বাইরামু।
-হুজুর আমার পুটকি ছিঁড়া ধোঁয়া বাইরাইতাছে।
-কান্দিস না, কালকাই তরে বেল্লাপারের লাটুম কিন্যা দিমু।
বড় মসজিদে ফজরের নামাজ শেষ করে প্রতিদিনের মত নদীর ধারে হাঁটেন করিম ফকির।ভোরের হাওয়া গায়ে লাগে। তাঁর মনে হয় আল্লাহ নিজ হাতে গায়ে হাত বুলিয়েদিচ্ছেন। নদীর শান্ত ঢেউগুলোয় সূর্যের প্রথম আলোর স্নিগ্ধতায়, তাঁর মুখদিয়ে অস্ফুটে উচ্চারিত হয় - সুবহানাল্লাহ। হাঁটতে হাঁটতে আজও দেখেন।
দেখতে দেখতে দেখেন দূরে, নদীর বাঁকটাতে, কয়েকটি কুকুর ঘেয়োঘুয়ি করছে।
ধীরে ধীরে নদীর বাঁকটি তাঁর আরো কাছে চলে আসে। কুকুরগুলোর জটলাটার কিছুদূরে করিম ফকির পাথর হয়ে দাঁড়িয়ে থাকলেন। মুখে অস্ফুট উচ্চারণ, ইয়া মাবুদ, ইয়া মাবুদ, আপনি আমারে কী দেখাইলেন! কী দেখাইলেন!
সকালের নদীটাকে কেটে কেটে বালিভর্তি ট্রলার চলে যাচ্ছে শহরের দিকে। নদীর তীরের কুকুরগুলোর কামড়াকামড়ি তখনও শেষ হয় নাই।
বাহ্। দারুণ গল্প।
ReplyDeleteধন্যবাদ যুগান্তর দা
Deleteকী পড়ালে,শাহেদ! খুব ভাল লেখা।
ReplyDeleteব্রতীদা <3
Delete