1

প্রবন্ধঃ অর্দ্ধেন্দুশেখর গোস্বামী

Posted in


প্রবন্ধ




অমরত্বের সন্ধান 
অর্দ্ধেন্দুশেখর গোস্বামী 



বর্তমান নিবন্ধের বিষয়বস্তু দর্শন নয়, বিজ্ঞান। এই নিবন্ধকারের উদ্দেশ্য, জীব মাত্রেই নশ্বর – এই আপাতসত্য বাক্যটির অসারতা প্রতিপন্ন করা। তবে আগেভাগেই জানিয়ে রাখি যে সাদাসাপটা তথ্য-সমাহারে প্রস্তুত বিজ্ঞান-বিষয়ক এই আলোচনার উপসংহারে যদি কোন পাঠক উচ্চমার্গীয় দর্শনের চকিত বিভা আবিষ্কার করেন, সেই বিভ্রান্তির দায় এই নিবন্ধকারের নয়। 

আলোচনার সুবিধের জন্যে প্রবন্ধটিকে আমি দুটি অংশে ভাগ করে নিচ্ছি। প্রথম অংশেপ্রকাশ্য অমরতা, দ্বিতীয় অংশে সঙ্গোপন অমরতা। 



প্রকাশ্য অমরতা

দেবতারা অমৃতের সন্ধানে সমুদ্র মন্থন করেছিলেন। বৃথা হয়নি সেই মন্থন। তাঁরা অমৃত আহরণ করতে সক্ষম হয়েছিলেন। তার সঙ্গে আশ্লিষ্ট পাপের মতো হলাহলও উঠে এসেছিল। সেটিকে মহেশ্বরের গলায় গুঁজে দিয়ে অমৃতটুকু পান করে দেবতারা সব অমর হলেন। ভারতীয় পুরাণের এই আখ্যান বহুল প্রচারিত। বেশির ভাগ মানুষই এটিকে মিথ বা কিংবদন্তী হিসেবে গণ্য করেন। এই মিথটিকে সরল এক সত্যের প্রতীক হিসেবে বিজ্ঞানের আলোয় যাচাই করা বক্ষ্যমাণ প্রবন্ধের একটি প্রয়োজনীয় ধাপ। 

চতুর্দশ শতকের চিন্তাবিদ উইলিয়াম দ্য ওখাম একটি ল্যাটিন প্রবচনকে জনপ্রিয় করে তোলেন। প্রবচনটির বাংলা অর্থ হল – অনেক ব্যাখ্যার মধ্যে যে ব্যাখ্যাটি সব চাইতে সরল, সেটাই সত্যি হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। এই প্রবচনটিকে একটু ভিন্নভাবে বললে বলা যায় যে সরলতার মধ্যেই নিহিত থাকে সত্য। সমুদ্রমন্থন এমনই এক সরল সুন্দর আখ্যান যে বিশ্বাসে অথবা অবিশ্বাসে, যুগ যুগ ধরে মানুষ এই মিথটির প্রতি আকৃষ্ট হয়ে এসেছে। 

এবার আদম ও ইভের আখ্যানটির কথা ভাবুন। যতদিন না পর্যন্ত জ্ঞানবৃক্ষের ফলটি তাঁরা ভক্ষণ করেছেন ততদিন পর্যন্ত তাঁরা অবিনশ্বর ছিলেন। ভক্ষণের পরই তাঁদের মধ্যে যৌনতার উন্মেষঘটল, তাঁরা নশ্বরতায় আক্রান্ত হলেন। অর্থাৎ, জ্ঞানের প্রথম ধাপ যৌনতা। যৌনতার যে অপরিসীম জটিলতা ও আনন্দ তা আসলে জ্ঞানের চূড়ান্ত জটিলতা ও আনন্দেরই প্রথম প্রকাশ। এই জটিলতাটুকু পরিহার করতে পারলে আমরা প্রাণের সমস্ত রূপের মধ্যেই অমরতাকে চিহ্নিত করতে পারব। 

একটি সহজ ও সরল তথ্য এই যে পৃথিবীতে অমর জীবের সংখ্যা নেহাৎ নগণ্য নয়। অথচ এই নগ্ন সত্যটিকে চোখের সামনে দেখেও সে ব্যাপারে আমরা সচেতন নই। এই সব অমর প্রাণীদের মধ্যে অগ্রগণ্য যেটি, সেটি যৌনতাকে সম্পূর্ণত পরিহার করে চলে। এই প্রাণীটি হল জলচর অ্যামিবা। জীববিজ্ঞানের স্কুলপাঠ্য বই খুললে যে কেউই এর পরিচয় পেয়ে যাবেন। বৈজ্ঞানিক নাম ‘অ্যামিবা প্রোটিয়াস’। ঝিল্লি দিয়ে ঘেরা প্রোটোপ্লাজমের একটি মণ্ড। হাড়গোড় নেই, মস্তিষ্ক নেই; স্নায়ুতন্ত্র ও ইন্দ্রিয়হীন অতীব সরল একটি এককোষী জীব। চলনের সময় এরা শরীরের খানিকটা অংশ প্রসারিত করে ছদ্মপদ বানিয়ে নেয়, ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র জীবাণু খেয়ে জীবনধারণ করে। 

প্রাণীজগতের প্রেমহীন প্রজননের সরলতম পদ্ধতিটি অনুসরণ করে এরা। জীবনের কোন একটা সময়ে এই প্রাণীটি প্রথমে গোলাকার রূপ ধারণ করে। তারপর এর নিউক্লিয়াসটি দু’ভাগে বিভক্ত হয়ে যায়। দু’টি ভাগই পরস্পরের বিপরীত দিকে সরতে সরতে একসময় কোষটিও দ্বিখণ্ডিত হয়ে যায়। দু’টি কোষই একটি করে স্বতন্ত্র নিউক্লিয়াস নিয়ে দু’টি আলাদা অ্যামিবাতে পরিণত হয়। অর্থাৎ, পুরনো অ্যামিবাটির থেকে যে দু’টি নতুন প্রাণীর জন্ম হল, সেগুলি অর্ধেক নতুন আর অর্ধেক পুরাতন। এভাবেই পুরনো অ্যামিবাটি মৃত্যুঞ্জয়ী হয়ে থেকে যায়। বিগত শতকের প্রথমার্ধেই জীববিজ্ঞানীরা বলেছিলেন যে অ্যামিবা সত্যি সত্যিই অমরত্বের অধিকারী। অথচ অ্যামিবার এই প্রকাশ্য অমরতা সত্ত্বেও আমরা আজও অমরত্বকে অলীক বলে মনে করি। 

অ্যামিবা ছাড়াও আরও কিছু সামুদ্রিক প্রাণী অযৌন বিভাজন পদ্ধতিতে বংশবৃদ্ধি করে। ডেনমার্কের জীববিজ্ঞানী, ডঃ মর্টেনসেন এই সব জীবদের নিয়ে সারা জীবন গবেষণা করে গেছেন।

এইসব প্রাণীদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য সি আর্চিন, স্টারফিশ এবং ব্রিট্‌লস্টার। ক্যারিবিয়ান দ্বীপপুঞ্জের একটি সমুদ্রশৈলে ডঃ মর্টেনসেন দেখেছিলেন অসংখ্য ব্রিট্‌লস্টার। প্রথম যে ব্রিট্‌লস্টার থেকে দ্বিবিভাজন পদ্ধতিতে তাদের এই বংশবৃদ্ধি ঘটেছিল, ডঃ মর্টেনসেন সেটিকে তখনও জীবিত দেখেছিলেন। আরও কিছু সামুদ্রিক প্রাণী আছে যারা উদ্ভিদের মতো মুকুলন (budding) পদ্ধতিতে বংশ বিস্তার করে। এদের দেহের একটি অংশে প্রথমে একটি আব মতো জন্মায়। তারপর ধীরে ধীরে সেটি বড় হয় এবং একসময় পরিপূর্ণ একটি প্রাণী হয়ে মূল জীবের দেহ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে গিয়ে স্বতন্ত্র একটি প্রাণীতে পরিণত হয়। হাইড্রা, প্রবাল, সামুদ্রিক স্পঞ্জ প্রভৃতি প্রাণী এভাবেই বংশ বিস্তার করে। (গ্রীক পুরাণে হাইড্রার আখ্যান অনেকেই পড়ে থাকবেন। সেখানে সে এক বহুমুখী দানব। হারকিউলিস তার মাথাগুলি কেটে ফেলার সঙ্গে সঙ্গেই সেগুলি ফের গজিয়ে উঠছিল।) প্রবাল তো এভাবেই বংশবৃদ্ধি করতে করতে সমুদ্রে তৈরি করে প্রবাল প্রাচীর। তবে এই প্রাণীগুলির বিশেষত্ব হল যে এদের মধ্যে পুং-স্ত্রী ভেদ আছে এবং খাদ্যের জোগান কমে গেলে যৌনমিলনের মাধ্যমে ধীরেসুস্থে বংশবৃদ্ধি করতে থাকে। অর্থাৎ, এরা পরিবেশের চাপে সরলতা ত্যাগ করে জটিলতা গ্রহণ করতে বাধ্য হয়। সেই সঙ্গে বর্জিত হয় তাদের প্রকাশ্য অমরতা। 

দেবতাদের সমুদ্রমন্থনে উত্থিত যে অমৃত, তা আসলে তাঁদের সমুদ্র-গবেষণায় অযৌন প্রজননের দ্বিবিভাজনে নিহিত অমরত্বের জ্ঞানের প্রতীক। প্রতীক না ভেবে আখ্যানটিকে কেউ যদি বাস্তব বলে ধরে নেন, তাতেও অসুবিধে কিছু নেই। সেক্ষেত্রে ব্যাপারটা দাঁড়াল এরকম যে, দেবতারা যৌনমিলনের আনন্দ বিসর্জন দিয়ে অযৌন প্রজননের কৌশল রপ্ত করলেন। স্বর্গে নিষিদ্ধ হয়ে গেল যৌনতা। কয়েকজন যৌন-স্মৃতি ভারাক্রান্ত অসংযমী দেবতা ও অপ্সরা, যাঁদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য ইন্দ্র, মেনকা, উর্বশী, ইত্যাদি – তাঁরা মাঝে মাঝে মর্তে পাড়ি দিতেন সেই আনন্দ আস্বাদনের জন্যে। সেখানে পছন্দমত ঋষিপত্নী বা কন্যা এবং ঋষি খুঁজে নিয়ে তাদের ফুসলিয়ে (seduce) যৌনসম্ভোগ করতেন। সম্ভোগের ফলে সন্তানের জন্ম হলে তাকে মর্তে ফেলে রেখেই স্বর্গে ফিরে আসতেন এবং ফের অমরত্বে স্থিত হতেন। এসব গল্প সকলেরই জানা আছে। বিশদ বলে এই নিবন্ধের স্থূলতা বাড়িয়ে লাভ নেই। তবে মহেশ্বরের কথা একটু বলতেই হয়। তাঁর ব্যাপারটা একটু আলাদা। তাঁরা স্বামী-স্ত্রী দু’জনেই দেব-দেবী। তাঁদের দাম্পত্য-প্রেমও উদ্দাম। তাছাড়া, মহেশ্বর সমুদ্রমন্থনে উত্থিত গরল নিজের কণ্ঠে ধারণ করে দেবতাদের সমূহ উপকার করেছেন। তাই স্বর্গের সংবিধানে মহেশ্বর-পার্বতীকে হিমালয়ে গিয়ে প্রেম-সম্ভোগের বিশেষ অধিকার দেওয়া হয়। মোটের ওপর, স্বর্গে কায়েম হল যৌন-জটিলতাহীন সরল জীবন। নতুন দেবতার জন্ম চিরকালের মতো বন্ধ হল। তবে তাঁদের সংখ্যাবৃদ্ধি ঘটতে লাগল নিয়ন্ত্রিতভাবে অ্যামিবা-প্রবর্তিত দ্বিবিভাজনের মাধ্যমে রূপ পরিবর্তন করে। এই কারণেই আমরা একই দেবতাকে বহু রূপে দেখতে পাই। 

সরল থেকে জটিল, প্রকাশ্য থেকে সঙ্গোপনে যাওয়ার আগে পাঠকদের কমিক রিলিফ দেওয়ার উদ্দেশ্যে দেবতাদের নিয়ে একটু লঘু পরিহাস করার চেষ্টা করা গেল। ব্যর্থ এই চেষ্টার জন্যে আশা করি সিরিয়াস পাঠকেরা এই অধম নিবন্ধকারকে নিজগুণে ক্ষমা করে দেবেন। 



সঙ্গোপন অমরতা

অযৌন প্রজনন ত্যাগ করে উন্নত প্রাণীরা কেন যৌন প্রজননের জটিলতা গ্রহণ করল তার ব্যাখ্যা আছে ডারউইনের বিবর্তনবাদে। পরিবেশের সঙ্গে মানিয়ে নিতে বৈচিত্র্যের প্রয়োজন হয়। অযৌন প্রজননে যে বৃদ্ধি ঘটে তা বৈচিত্র্যহীন। যৌন প্রজননে দরকার হয় দু’টি স্বতন্ত্র প্রাণীর। তাদের ডিম্বাণু ও শুক্রাণুর মিলনে যে সব নতুন প্রাণীর জন্ম হয়, তাদের ক্রোমোজোমের অর্ধেক আসে জননীর কাছ থেকে, বাকি অর্ধেক জনকের কাছ থেকে। ফলে তাদের শরীরে দু’ধরনের জিনের সংমিশ্রণ ঘটে এবং এই গঠনবৈচিত্র্যই তাদের যোগায় পরিবর্তিত পরিবেশের সঙ্গে লড়াই করার শক্তি। 

মানুষসহ অন্যান্য উন্নত প্রাণীরাও কেন অমরত্ব থেকে বঞ্চিত নয়, সেই ব্যাপারটাই এবার বোঝার চেষ্টা করা যাক। প্রাণীকুলে সর্বাধিক উন্নত ও জটিল হল মানুষ। অতএব মানুষকে ধরেই এই প্রতিপাদ্যটির দিকে এগোন যাক। সাধারণভাবে আমরা সবাই জানি যে বংশগতির একক হল জিন। এই জিন বংশানুক্রমে সমস্ত প্রাণীর উত্তরপুরুষে সঞ্চালিত হয়। কিন্তু জিন তো কোন স্বয়ংসম্পূর্ণ স্বতন্ত্র অস্তিত্ব নয়। মায়ের ডিম্বাণু ও বাবার শুক্রাণুর মিলনে সৃষ্টি হয় একটি ভ্রূণ। প্রাণীর দেহে যত জোড়া ক্রোমোজোম তার অর্ধেকের উৎস মা, বাকি অর্ধেকের বাবা। অতএব, সন্তানের জিন মা-বাবা দু’জনের বৈশিষ্ট্যের বাহক মাত্র, তাদের প্রতিরূপ নয়। মানবদেহে জিনের সংখ্যা কুড়ি হাজারের মতো। প্রতিটি জিনকে শনাক্ত করে মানব জিনোম মানচিত্রও তৈরি করে ফেলেছেন বিজ্ঞানীরা। কিন্তু তার মধ্যে অতি অল্পসংখ্যক জিনের কার্যকারিতা জানতে পেরেছেন তাঁরা। সুতরাং, জিনের চরিত্র নিয়ে আলোচনায় ঢুকে লাভ নেই। জিনসহ জীবকোষের অজস্র উপাদানের প্রতিটি যে বিশেষ কৌশলে এমন জটিল জীবনকর্ম এত সুষ্ঠুভাবে নির্বাহ করে তা আজও গভীর রহস্যে ঢাকা। কিন্তু জীববিজ্ঞানের এ তাবৎ সবচেয়ে যুগান্তকারী যে আবিষ্কার তার মধ্যেই নিহিত আছে অমরত্বের চাবি। এই আবিষ্কারটি হল জিনের ক্ষমতার মূল রহস্য লুকিয়ে থাকে যে ডি এন এ-র মধ্যে, তার গঠন। 

১৯৫৩ সালে জেমস ওয়াটসন এবং ফ্রান্সিস ক্রিক এই অতুলনীয় কাজটি সম্পন্ন করেন। ওয়াটসনের দেওয়া নাম অনুসারে ডি এন এ অণুর গঠনটি ‘ডাবল হেলিক্স’ নামে প্রসিদ্ধি লাভ করেছে। এই অণুর মধ্যে থাকে দু’টি আলাদা আলাদা শিকল যারা পুরনো আমলের বাড়ির ঘোরানো লোহার সিঁড়ির মতো পাক খেয়ে খেয়ে ওপরে বা নীচে প্রসারিত হয়(চিত্র–১)। 

এই অতিকায় অণু নিজের মধ্যে অবিকল প্রতিরূপ তৈরির কৌশল বহন করে। ডাবল হেলিক্সের একটি শিকল অন্যটির প্রতিরূপ নয়, একে অন্যের অনুপূরক। একটি অন্যটির ছাঁচ। প্রতিরূপ তৈরি করার সময় একটি করে নতুন শিকল তার জন্মদাতা পুরনো ছাঁচের সঙ্গেই লেগে থাকে(চিত্র-২)। 

অর্থাৎ, প্রতিটি নতুনের মধ্যে থাকে ঠিক আধখানা পুরাতন আর আধখানা নতুন। প্রখ্যাত প্রাণরসায়নবিদ ডঃ তুষার চক্রবর্তী রহস্যের ছলে ডাবল হেলিক্স-কে বলেছেন কুলকুণ্ডলিনী। প্রাচীন তন্ত্রশাস্ত্রে সদাজাগ্রত কুলকুণ্ডলিনীর অসীম ক্ষমতার কথা বলা হয়েছে। রহস্যের ছলে বলা হলেও ডঃ চক্রবর্তীর এই উপমায় প্রাণের মূল এই ডাবল হেলিক্সের প্রতিরূপ তৈরি করার ক্ষমতায় এবং এই প্রতিরূপের ‘আধখানা নতুন ও আধখানা পুরাতন’ সূত্রের মধ্যে সঙ্গোপনে লুকিয়ে আছে মানুষের অমরত্বও। 

নাম-যশ-খ্যাতি অর্জন করে অমরত্ব লাভ করার বাসনায় যাঁরা আকুল, তাঁরা অতএব এই প্রবন্ধ পাঠ-শেষে আশা করি কিঞ্চিৎ মোহমুক্ত হবেন, কারণ তাঁদের শ্রেষ্ঠত্ব সত্ত্বেও রামা-শ্যামা-যদু-মধু দিনের শেষে ‘মৃত্যুহীন প্রাণ’ শরীর থেকে শরীরে সঞ্চালিত করতে করতে তাঁদের সঙ্গে একাসনেই অমরত্বে সামিল হয়ে যাবে। 




তথ্যসূত্র ও ঋণস্বীকারঃ 

1. জিনঃ ভাবনা, দুর্ভাবনা জিনতত্ত্ব/সমাজ/ইতিহাস – তুষার চক্রবর্তী 

2. The Mating Game – Robert Burton 

3. Man and Animal – Yuri Dmitriyev

1 comment:

  1. এত গম্ভীর বিষয়কে এমন সরস, উপভোগ্য করে লিখতে জাত সাহিত্যিকের লেখনী লাগে! অসাধারণ উপস্থাপনা।

    ReplyDelete