Next
Previous
0

কবিতা - রঞ্জন রায়

Posted in





















এক যে ছিল ঢিপকপালে গোমড়ামুখো ট্রাম্প ,
সকালসন্ধে নানান ছন্দে করত হাইজাম্প।
কিন্তু তাসের খেলায়
পাত্তি দেখে রেলায়
শুঁটকোবুড়ো বিডেনখুড়ো হাঁকেন –নো ট্রাম্প!


খিস্তির চর্চায় রঞ্জন রায়,
আদ্দেক পরমায়ু দিল গোল্লায়।
আঁশটে গন্ধে তার
চিত্তচমৎকার
শাক দিয়ে মাছ ঢেকে করে হায় হায়।।


ওয়ান পাইস ফাদার মাদার-- শ্রীমান খাসনবীশ,
দাঁতে কামড়ে রাখতে টাকা ব্যস্ত দিবানিশ।
হল বাড়িগাড়ি,
কিন্তু কোন নারী,
দেয়নি আজও ভালোবেসে একটি সুইট কিস।।


মনের ভেতর ঢেউ উঠেছে লিখব লিমেরিক,
দেয়াল থেকে টিকটিকিটা বলল-ঠিক, ঠিক!
সবার চোয়াল শক্ত,
মাথায় চড়ল রক্ত,
বললে—ব্যাটার পেছন দেশে লাগাও দুই কিক!


চাঁদ চাঁদনি চন্দ্রধর
চন্দ্রকান্ত নাকেশ্বর।
শেওড়াফুলির শাকচুন্নি
নাকের পাটায় দুটো শূন্যি,
আমার গলায় ঘেঁটুর মালা! বললে -তুঁমিই প্রাঁণেশ্বর!


গাঁজাকে আদর করে যদি ডাক “ক্যানাবিস’,
চারদিকে শুরু হবে ফোঁস ফাঁস হিস হিস।
আরে বাবা! ওটা ড্রাগ,
শিবুদা কোর না রাগ,
বর দাও কেস যেন হয়ে যায় ডিসমিস।।


কাঁচাগোল্লা রসগোল্লার মধ্যে কিসের তফাৎ?
সেই কথাটা না বুইলে হবেই তুমি—খপাৎ।
শোন—একুশ সালের আইন,
হবে- একুশ হাজার ফাইন,
সাতসকালে মাস্কটি খুলে বৌকে খেলে—চকাৎ।।


পেগাসাস ঘোড়ায় চড়ে কলঘরেতে উঁকি?
-ছি ছি, এসব ছেঁদো কথা, খেলছি টুকি টুকি।
ধর্মাবতার শুনুন,
আজ জ্বলেনি উনুন,
আমি শুধু দুশমনদের গায়ের গন্ধ শুঁকি।।